Skip to main content

CSE HELPLINE

LAB MANUAL for Data And Telecommunications

  Router Configuration Lab Report 1. Introduction Objective : The purpose of this lab is to configure a router with various settings and verify the communication between devices on different networks. Tools/Software Used : Cisco Packet Tracer, GNS3, Physical Router etc. Topology : Brief description of the network topology, including the routers, switches, and devices used.                                 যদি কারো ল্যাব রিপোর্ট লাগে কমেন্টে ইমেইল কমেন্ট করে দিন পাঠানো হবে। Lab Report PDF

কেন পড়া উচিৎ কম্পিউটার বিজ্ঞান

 আমাদের অনেকেরই ধারণা, কম্পিউটার বিজ্ঞান মানেই বোধ হয় কেবল প্রোগ্রামিং। অনেকে আবার বলে, কেউ কম্পিউটার বিজ্ঞান পড়ে মানেই সে প্রোগ্রামিং খুব ভালো পারে। কিন্তু আদতে এটি কম্পিউটার বিজ্ঞানের সিলেবাসের একটি অংশ মাত্র। কম্পিউটার বিজ্ঞানের একজন শিক্ষার্থীকে বিশ্ববিদ্যালয় চার বছর ধরে পুরো কম্পিউটার ব্যবস্থা এবং নেটওয়ার্কিং সম্পর্কে খুঁটিনাটি পুরোটাই শেখায় হাতে–কলমে। খুবই সাধারণভাবে বললে এই বিভাগে যা পড়ানো হয়: প্রথম বছর—বিভিন্ন প্রোগ্রামিং ভাষা যেমন সি, সি প্লাস প্লাস দ্বিতীয় বছর—ডেটা স্ট্রাকচার (কীভাবে কোটি কোটি ডেটা একসঙ্গে রাখা হয়), অ্যালগরিদম তৃতীয় বছর—অপারেটিং সিস্টেম, কম্পিউটার নেটওয়ার্ক কীভাবে কাজ করে, হার্ডওয়্যারের বিভিন্ন কাজ, মাইক্রো কন্ট্রোলার, কম্পিউটার ইন্টারফেসিং কীভাবে হয় ইত্যাদি চতুর্থ বছর—বর্তমান বিশ্বের জনপ্রিয় বিভিন্ন বিষয়। যেমন মেশিন লার্নিং, আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইত্যাদি কারা পড়বে কম্পিউটার বিজ্ঞান

https://drive.google.com/drive/folders/1LQEBGwXUKzIhmRN_L3D8Kb0cB6de66NS?usp=sharing

কম্পিউটার বিজ্ঞান পড়তে হলে গণিত, যুক্তি ইত্যাদি খুব গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। তবে কম্পিউটার বিজ্ঞান পড়তে হলে যে জিনিসটা সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন, তা হলো লেগে থাকার অভ্যাস আর ধৈর্য। বিভিন্ন সমস্যা সমাধান করতে কখনো কখনো দিনের পর দিন লেগে থাকতে হয়। কম্পিউটার বিজ্ঞানের সিলেবাসটাও দেখা যায় বেশ বড় এবং পড়ালেখার চাপটাও একটু বেশি। মাঝেমধ্যে ছুটির দিনেও ঘরে বসে কাজ করতে হয়। কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশলে পড়ার সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে এই বিষয়টা মাথায় রাখতে হবে। ভবিষ্যৎ কী কম্পিউটার বিজ্ঞান একজন শিক্ষার্থীর সামনে অনেক ধরনের রাস্তা খুলে দেয়। কেউ যদি চাকরি করতে চায়, সেই সুযোগ আছে এবং বাড়ছে। কেউ যদি স্বতন্ত্রভাবে কাজ করতে চায়, উদ্যোক্তা হতে চায়, তা-ও সে করতে পারে। আবার কম্পিউটার বিজ্ঞানের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে গবেষণারও সুযোগ আছে অনেক। বাংলাদেশ থেকে যেসব শিক্ষার্থী বিদেশে উচ্চতর পড়াশোনার জন্য যায়, তাদের একটা বড় অংশই কিন্তু কম্পিউটার বিজ্ঞানের স্নাতক। প্রতিদিন কম্পিউটার আগের চেয়েও উন্নত হচ্ছে, তৈরি হচ্ছে আরও নতুন নতুন কাজের সুযোগ। ক্যারিয়ার কোথায় বর্তমানে সবচেয়ে জনপ্রিয় একটা উচ্চশিক্ষার বিষয় হচ্ছে কম্পিউটার বিজ্ঞান। ব্যাপারটা কিন্তু এমনি এমনি হচ্ছে না। কিংবা প্রায় সব বিশ্ববিদ্যালয়েই কম্পিউটার বিজ্ঞান পড়ানো হয় বলে এর চাহিদা কমে গেছে, তা-ও নয়। বরং চাহিদা বাড়ছে বলেই প্রায় সব বিশ্ববিদ্যালয় বিষয়টি চালু করেছে। পৃথিবী দিন দিন কম্পিউটার–নির্ভর হচ্ছে, এই বিষয়ে পড়ে ক্যারিয়ার গড়ার সুযোগও বাড়ছে। আমাদের দেশেই এখন অনেক কম্পিউটার ফার্ম আছে, কম্পিউটার বিজ্ঞানে পড়ে যেখানে ‘ডেভেলপার’ হিসেবে যোগদান করার সুযোগ আছে। এ ছাড়া ধীরে ধীরে সরকারি বিভিন্ন ক্ষেত্রেও কম্পিউটার প্রকৌশলীদের নিয়োগ দেওয়া হচ্ছে। আর কম্পিউটার বিজ্ঞান কিন্তু নিজেকে উদ্যোক্তা হিসেবে গড়ে তোলার জন্যও এক অসাধারণ সুযোগ। অনেককেই দেখা যায় কম্পিউটার বিজ্ঞানে স্নাতক শেষ করে বিভিন্ন স্টার্টআপ শুরু করতে। আমাদের দেশে ও দেশের বাইরে গুগল, সিসকো, ফেসবুকসহ বড় বড় প্রতিষ্ঠানে চাকরির সুযোগ তো আছেই। তবে এসব জায়গায় চাকরির জন্য অবশ্যই প্রতিযোগিতামূলক প্রোগ্রামিংয়ে পারদর্শী হতে হবে।




Comments

Popular Posts