Skip to main content

CSE HELPLINE

LAB MANUAL for Data And Telecommunications

  Router Configuration Lab Report 1. Introduction Objective : The purpose of this lab is to configure a router with various settings and verify the communication between devices on different networks. Tools/Software Used : Cisco Packet Tracer, GNS3, Physical Router etc. Topology : Brief description of the network topology, including the routers, switches, and devices used.                                 যদি কারো ল্যাব রিপোর্ট লাগে কমেন্টে ইমেইল কমেন্ট করে দিন পাঠানো হবে। Lab Report PDF

কম্পিউটার সায়েন্স কী? What is Cse?

 জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে প্রফেশনাল কোর্সে অন্তর্ভুক্ত কম্পিউটার সাইন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং হচ্ছে চার বছরের একটি কোর্স। এবং এই চার বছরকে মূলত ৮ টা সেমিষ্টারে বিভক্ত করা হয়ে থাকে। প্রতি সেমিস্টারে বেশকিছু সাবজেক্ট যুক্ত করা থাকে।


 

For syllabus visit here and download free: https://drive.google.com/file/d/1Mu7j2NB04Icq9xMkB_J57_aIM_89LhA2/view?usp=sharing

2nd Semester PDF Book Free Downloaaad from here

3rd semester PDF Book and Lab Free Download from here

 তথ্য প্রযুক্তি বিপ্লবের এই যুগে কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। জীবনের সর্বক্ষেত্রে কম্পিউটারের ব্যবহার বেড়েছে। যুগের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে শিক্ষার সব স্তরে কম্পিউটার শিক্ষা অপরিহার্য হয়ে পড়েছে। ব্যবসা বাণিজ্য, প্রশাসন, শিল্প ও যোগাযোগ প্রভৃতি এখন সম্পূর্ণরূপে কম্পিউটার ও তথ্য প্রযুক্তি নির্ভর হয়ে পড়েছে।


মুভি দেখা থেকে শুরু করে গেমস খেলা, গান শোনা, নেট ব্রাউজিং- কী না আমরা কম্পিউটার দিয়ে করি। তো এসএসসি বা এইচএসসি পড়তে পড়তে কারো কারো মাথায় ঢুকে যেতে পারে কম্পিউটার বিজ্ঞান নিয়ে পড়ার ভাবনা। ভাবনা নিঃসন্দেহে অত্যন্ত ভালো। কিন্তু কম্পিউটার বিজ্ঞানে পড়ার ভাবনা মাথায় ঢুকে যাওয়ার আগে একবার হলেও ভেবে নেওয়া দরকার আমি যে এই সাবজেক্ট নিয়ে পড়ব এটায় আসলেই আমার আগ্রহ আছে কি না!

আজকাল সবার মুখে মুখে সিএসই আর সিএসই। বাংলাদেশে সবচেয়ে বেশি যে ইঞ্জিনিয়ারিং নিয়ে ছাত্র-ছাত্রীরা পড়তে আগ্রহ প্রকাশ করে বা পড়াশোনা করে তা হল- CSE (Computer Science & Engineering). এই বিষয়টি একটি চমৎকার বিষয়। নাম শুনেই অনেকে এই সাব্জেক্ট পড়ার জন্য ঝাপিয়ে পড়ে।

সিএসই পড়তে গেলে যেই জিনিসটা খুবই দরকারী সেটা হলো ক্রিয়েটিভিটি, প্যাশন, লিডারশীপ কোয়ালিটি এবং অবশ্যয় মাথায় রাখতে হবে সবসময় সিএসই অন্য যে কোন সাবজেক্টের চাইতে আলাদা। যারা এইবার H.S.C পরীক্ষা দিয়েছেন বা ২য় বার ভার্সিটিতে পরীক্ষা দিতে চান এবং যারা এইচএসসি লেভেলের নিচে আছেন তাদের উদ্দেশ্যে বলি - CSE পড়তে হলে আপনাদের সবচেয়ে যে বিষয়টি গুরুত্ব দিতে হবে তা হল -

* গনিতে দক্ষতা
* লজিকাল অপারেশন
* ইলেক্ট্রনিক্স
* পরিশ্রম
* ধৈর্য



কম্পিউটার বিজ্ঞানের গ্রাজুয়েটরা এই সেক্টরের পাশাপাশি ভিন্ন সেক্টরেও নিজের দক্ষতা কাজে লাগিয়ে ক্যারিয়ার গড়তে পারেন। যেমন ব্যাংক, কর্পোরেট হাউজ, মিডিয়াসহ সব জায়গায়ই আজ কম্পিউটার সায়েন্সের ছাত্রদের ব্যাপক চাহিদা। বর্তমানে প্রায় প্রতিটি কোম্পানিতে যেমন একটি অ্যাকাউন্টস বিভাগ লাগে তেমনি প্রতিটি প্রতিষ্ঠান ভালোভাবে চালাতে দক্ষ জনবলসমৃদ্ধ কম্পিউটার সেকশন প্রয়োজন।

প্রযুক্তিনির্ভর প্রতিষ্ঠানগুলোতে বর্তমানে সফটওয়্যার ডেভেলপার, ওয়েব ডেভেলপার, আইটি ম্যানেজার, কম্পিউটার প্রোগ্রামার, গ্রাফিক্স ডিজাইনার, কম্পিউটার সিস্টেম অ্যাডমিনিস্ট্রেটর, কম্পিউটার সিস্টেম অ্যানালিস্ট, ইনফরমেশন সিকিউরিটি অ্যানালিস্ট, ডাটাবেজ অ্যাডমিন, এছাড়া প্রায় প্রতিটি মন্ত্রণালয়ে এখন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি সেল খোলা হয়েছে। সেখানেও কম্পিউটার সায়েন্স শিক্ষিতদের প্রাধান্য।

কোথায় পড়বেনঃ

বিভিন্ন সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের পাশাপাশি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতেও কম্পিউটার প্রকৌশল নিয়ে উচ্চ শিক্ষার সুযো্গ রয়েছে। প্রায় সব পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে রয়েছে কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়টি। এছাড়া আপনার জিপিএ যদি কম থাকে, তাহলে আপনি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে বিসিএমসি প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, যশোরেও সিএসইতে ভর্তি হতে পারবেন।

কাজের সুযোগঃ

অপারেটিং সিস্টেম, আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স অ্যান্ড মোবাইল কম্পিউটিং, নিউরাল কম্পিউটার বিষয়গুলো ডেভেলপ করা নিয়ে কাজ করতে পারেন। দক্ষতা এবং জ্ঞান যখন পরিপূর্ণতা পাবে তখন নিজে থেকে নতুন কিছু করতে পারবেন। বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে ডেটা ম্যানেজমেন্ট অ্যাডমিনিস্ট্রেটর, আইটি অফিসার, ওয়েব ডেভেলপার, প্রোগ্রামার, নেটওয়ার্কিংসহ নানান বিষয় নিয়ে কাজের সুযোগ প্রতিনিয়ত বাড়ছে। বিভিন্ন ব্যাংকেও আইটি অফিসার হিসেবে কাজের সুযোগ রয়েছে।



অনলাইনে কাজের সুযোগঃ

অনলাইনভিত্তিক কাজের মাধ্যমে ঘরে বসেই ইন্টারনেটের মাধ্যমে অর্থ উপার্জন করতে পারেন। তথ্যপ্রযুক্তিকে কাজে লাগিয়ে বিশ্বের অনেক দেশই অন্য দেশ থেকে অনলাইনের মাধ্যমে কাজ করিয়ে থাকে। বাংলাদেশে আউটসোর্সিংভিত্তিক বিভিন্ন কাজের পরিধি প্রতিনিয়ত বাড়ছে। পাশাপাশি এ খাতে বিপুলসংখ্যক তথ্যপ্রযুক্তি জ্ঞানসম্পন্ন ব্যক্তির ক্যারিয়ার গঠনের সুযোগ তৈরি হয়েছে।

সিএসইতে আপনার রেজাল্ট যদি ২ পয়েন্ট সামথিং থাকে (আউট অফ ৪), একগাদা ড্রপ কোর্স থাকে, হাতে সার্টিফিকেটও না থাকে তবুও আপনি ইন্ডাস্ট্রী কাপিয়ে দিতে পারবেন যদি আপনার ক্রিয়েটিভিটি, প্যাশন, লিডারশীপ এবং এই সাবজেক্টের প্রতি ভালোবাসা থাকে।

যশোরের প্রাণ কেন্দ্রে অবস্থিত, বিসিএমসি বাংলাদেশের সর্ব বৃহৎ এবং একমাত্র ISO সার্টিফাইড বেসরকারি ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ যেখানে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে বিএসসি ইন কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং (CSE), টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং (TE) এবং ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং (EEE) এ ভর্তি চলছে।

সর্বনিম্ন ২০০৯ সাল বা এর পরে যে কোন সালে বিজ্ঞান বিভাগ থেকে এসএসসি তে ন্যূনতম জিপিএ ৩.০ এবং এইচএসসি তে ন্যূনতম জিপিএ ৩.০ সহ সর্বমোট জিপিএ ৭.০ অথবা ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং এ ন্যূনতম জিপিএ ২.৪০ হলেই বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং এ ভর্তি হতে পারবেন।


Comments